শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নরসিংদীর শিবপুরে পবিত্র আজিমুশ্বান ইসলামী জলসা অনুষ্ঠিত নরসিংদীতে তাওহীদ-ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে হেযবুত তাওহীদের মতবিনিময় সভা ঢাকা অঞ্চলের পিস অ্যাম্বাসেডর নেটওয়ার্ক (প্যান) গঠিত নরসিংদী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে দক্ষতা ও উদ্ভাবন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত নরসিংদী নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত। নরসিংদীতে কৃষকলীগ নেতা গ্রেপ্তার আল্লাহর বিধানেই মানবতার মুক্তি’ নরসিংদী কর্মী সম্মেলনে হেযবুত তওহীদের ইমাম মাধবদীতে ইউপি চেয়ারম্যান মুফতি কাউছার কর্তৃক সাংবাদিক নির্যাতনের বিচার চেয়ে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান নরসিংদী জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নতুন সভাপতি মাখন দাস রোটারী ক্লাব অব মাধবদীর প্রেসিডেন্ট ফজলুল হক ও সেক্রেটারী এমদাদুল হক নির্বাচিত

ব্রয়লার মুরগি খেলেই আক্রান্ত হচ্ছেন ভাইরাসে!

নিউজ ডেস্ক- / ২৬২
প্রকাশকাল বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ লাগোয়া ঝাড়খণ্ড রাজ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এইচ৫এন১ ভাইরাস বা বার্ড ফ্লু। এজন্য হাঁস-মুরগি খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। সংক্রমিত এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যে সব ধরনের পোষা পাখি মেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুরগির মাংস ‘আপাতত’ না খাওয়া উচিত। এতে তেমন ক্ষতি হবে না। বরং রোগাক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমবে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডেকান হেরাল্ডের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে জানানো হয়, গেল সপ্তাহে ঝাড়খণ্ডের বোকারো জেলায় বার্ড ফ্লু শনাক্তের জেরে প্রায় চার হাজার হাঁস-মুরগি মেরে ফেলা হয়। এরপর রাজ্যের রাজধানী রানচিতেও এর সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে।

খবরে বলা হয়েছে, ২০২০ সাল থেকে টানা তৃতীয় বছর ঝাড়খণ্ডে পাখি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেল। যতবারই এ ধরনের খবর ছড়ায়, ততবারই স্থানীয় লোকজন হাঁস, মুরগি ও ডিম খাওয়া কমিয়ে দেন। যদিও এই ভয়কে ‘ভিত্তিহীন’ বলা হচ্ছে। তবে এমন সতর্কতার প্রশংসা করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

রাজেন্দ্র ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (রিমস)-এর মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান ডা. অশোক কুমার শর্মা টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ভাইরাসটির প্রায় প্রতিটি ধরনই তাপমাত্রা সংবেদনশীল, এটি সত্য। এতে আক্রান্ত মুরগি বা পাখি সঠিক উপায়ে রান্না করলে ভাইরাস মারা যায়। তবে অন্য উপায়ে সেটি সংক্রমিত পাখি থেকে মানুষের মধ্যে পৌঁছাতে পারে।

ডা. অশোক কুমার আরও বলেন, ভাইরাসটির প্যাথোজেনোসিটি খুব বেশি। প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়, এটি খামারে দ্রুত ছড়িয়ে গণহারে পাখি হত্যা করে। এই মুহূর্তে পোল্ট্রিগুলোর মধ্যে ভাইরাস শনাক্তকরণ পরীক্ষা ও সংক্রমণ আটকানোই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

অশোক বলেন, পাখিগুলো মেরে ফেলার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যারা কাজটি করবেন, তাদের প্রতিক্ষেত্রে সতর্কতা থাকতে হবে। কারণ ভাইরাসগুলো খুব বেশি সক্রিয়। হাঁস-মুরগি পরিষ্কার ও রান্নার সময়ও একই সতর্কতা প্রযোজ্য। যারা মাংস পরিষ্কার বা রান্না করেন, তারা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। যদিও রান্না করার পরে ভাইরাসটি নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।


এই পাতার আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর