বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নরসিংদীতে তাওহীদ-ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে হেযবুত তাওহীদের মতবিনিময় সভা ঢাকা অঞ্চলের পিস অ্যাম্বাসেডর নেটওয়ার্ক (প্যান) গঠিত নরসিংদী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে দক্ষতা ও উদ্ভাবন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত নরসিংদী নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত। নরসিংদীতে কৃষকলীগ নেতা গ্রেপ্তার আল্লাহর বিধানেই মানবতার মুক্তি’ নরসিংদী কর্মী সম্মেলনে হেযবুত তওহীদের ইমাম মাধবদীতে ইউপি চেয়ারম্যান মুফতি কাউছার কর্তৃক সাংবাদিক নির্যাতনের বিচার চেয়ে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান নরসিংদী জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নতুন সভাপতি মাখন দাস রোটারী ক্লাব অব মাধবদীর প্রেসিডেন্ট ফজলুল হক ও সেক্রেটারী এমদাদুল হক নির্বাচিত নরসিংদী জেলা সাংবাদিক সমিতি ঢাকা’র নব নির্বাচিত কমিটিকে সংবর্ধনা

দেশ সেরা নাসিমা কাদির মোল্লা হাই স্কুল অ্যান্ড হোমস।

নিউজ ফাস্ট বিডি ডটকম / ২৭৯
প্রকাশকাল সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪

সফিকুল ইসলাম রিপন ঃ নরসিংদী
এসএসসি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রেখেছে নাছিমা কাদির মোল্লা হাই স্কুল অ্যান্ড হোমস। এ বছর প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২৯৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাসসহ জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৯৪ জন। তারা সবাই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী।
এর আগে ২০২২, ২০১৭ ও ২০১৫ সালে শতভাগ জিপিএ ৫ পেয়ে দেশ সেরা ফলাফল অর্জন করেছিল এ প্রতিষ্ঠান।
নাছিমা কাদির মোল্লা হাই স্কুল অ্যান্ড হোমস সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে পিইসি, জেএসসি ও এসএসসিতে টানা শতভাগ পাসসহ প্রায় প্রতিবছরই বোর্ডে দেশ সেরার স্থান দখল করে আসছে। ২০২৩ সালে ২৭৮ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২৭০ জন জিপিএ ৫ পেয়েছিল।
এ ছাড়া শতভাগ পাসসহ ২০২২ সালে ২৬৬ জন পরীক্ষার্থীর সবাই জিপিএ ৫ পেয়েছিল এবং ২০২১ সালে ২৪৭ জনের মধ্যে ২৩৭ জন, ২০২০ সালে ২১৪ জনের মধ্যে ২০০ জন, ২০১৯ সালে ১৭১ জনের মধ্যে ১৬৮ জন, ২০১৮ সালে ১৩৯ জনের মধ্যে ১৩৭ জন জিপিএ ৫ পেয়েছিল। তার আগের বছর ২০১৭ সালে ১৬৪ জন পরীক্ষার্থীর সবাই জিপিএ ৫ পেয়েছিল।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পাওয়া এক শিক্ষার্থী উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, শিক্ষক ও বাবা-মায়ের পরিশ্রমের কারণেই আমার এ ফলাফল। এ ছাড়া আমি একটি ক্লাসও মিস করিনি। কোনো পরীক্ষা-মডেল টেস্ট বাদ দেইনি। তাই চর্চাটা খুব ভালো হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়ে খুব ভালো লাগছে।
জিপিএ-৫ পাওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষায় ভালো করার জন্য যা যা সাপোর্ট দরকার তার সবই বাবা-মা ও শিক্ষকদের কাছ থেকে পেয়েছি। শিক্ষকরা আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছেন। তা ছাড়া আমাদের এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকলেই আন্তরিক।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. ইমন হোসেন বলেন, একটি বিদ্যালয়ের ভালো ফলের মূলমন্ত্র হচ্ছে বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সমন্বয়। আবদুল কাদির মোল্লা স্যারের ইনোভেটিভ চিন্তাচেতনা, সময়োপযোগী সঠিক দিকনির্দেশনায় আমাদের এ ফলাফল অব্যাহত আছে।
তিনি বলেন, আমাদের শিক্ষকরাও অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। সকলের পরিশ্রম ও সঠিক তত্ত্বাবধানের মাধ্যমেই এ প্রতিষ্ঠানটি বরাবরই ভাল ফলাফল অর্জন করে আসছে।


এই পাতার আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর